৯ উইকেটে ম্যাচ হেরে সিরিজ হারও নিশ্চিত হয়েছে সফরকারী বাংলাদেশের।
টস জেতে টাইগার শিবির। তবে ব্যাটিং করতে নেমে শুরুটা মোটেও ভালো হয়নি বাংলাদেশের। দ্বিতীয় ওভারেই বিদায় নেন নাঈম শেখ। আগের ম্যাচের সর্বোচ্চ স্কোরার নাঈম আউট শূন্যতে। শাহীন শাহ আফ্রিদির বলে উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ রিজওয়ানকে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান তিনি।
প্রথম ম্যাচের মতো দ্বিতীয় ম্যাচেও ইনিংসের শুরুতেই বাংলাদেশকে সাফল্য এনে দেন পেসার শফিউল ইসলাম। তার বলে মাহমুদউল্লাহর হাতে ধরা পড়েন আগের ম্যাচেই অভিষেক হওয়া আহসান আলী। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ম্যাচেই শূন্য রানে আউট হওয়ার স্বাদ পেলেন তিনি।
৬ রানে ১ উইকেট তুলে নিয়ে পাক শিবিরে চাপ সৃষ্টি করার চেষ্টা করে বাংলাদেশের বোলাররা। পাওয়ার প্লেতে বেশ কিপটে বোলিংও করেন শফিউল-আল আমিনরা। ৬ ওভারে পাকিস্তান তুলতে পারে মাত্র ৩৬ রান। তবে ক্রিজে ছিলেন টি-টুয়েন্টির সেরা ব্যাটসম্যান বাবর আজম, আর তার সঙ্গী ১৭ বছর ধরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা হাফিজ। আগের ম্যাচের ব্যর্থতা ভুলিয়ে দুইজনই খেলেন ম্যাচজয়ী ইনিংস, গড়েন ১৩১ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি। বাবর ৬৬ ও হাফিজ ৬৭ রানে অপরাজিত থেকে ম্যাচ শেষ করেন। ১৬.৪ ওভারেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় পাকিস্তান।