শীর্ষ খবর

ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রাংশের আড়ালে আমদানি হয়েছে ক্যাসিনো সরঞ্জাম : ২০ প্রতিষ্ঠান চিহ্নিত

ক্যাসিনোর সরঞ্জাম আমদানি করা ২০ প্রতিষ্ঠানকে চিহ্নিত করেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর।

বৃহস্পতিবার পুস্পিতা এন্টারপ্রাইজের মালিক সুরঞ্জন শেঠ তাপসকে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

শুল্ক গোয়েন্দার কার্যালয়ে বিকেল পৌনে ৪টা থেকে সাড়ে ৪টা পর্যন্ত তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন সহকারী পরিচালক আবদুল্লাহ আল মামুন।

এর আগে পুস্পিতা এন্টারপ্রাইজের পক্ষে সিঅ‌্যান্ডএফ এজেন্ট বেত্রাবতি ট্রেডের মালিক মো. আশরাফুল ইসলামকে সোমবার চার ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

জিজ্ঞাসাবাদে তিনি বলেন, আইন-কানুন অনুসরণ করেই আমদানিকারদের পক্ষে যথাযথ শুল্ক-কর দিয়ে পণ্যগুলো ছাড় করেছি। কোনো অনিয়ম বা মিথ্যা ঘোষণা ছিল না।

একই কারণে এ ট্রেড ইন্টারন্যাশনালের মালিক আহসানুল আজমকে বুধবার জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

জুতা, কম্পিটার, মোবাইল ফোনের যন্ত্রাংশ কিংবা ফার্নিচারের আড়ালে আমদানি হয়েছে ক্যাসিনো সরঞ্জাম। এ অভিযোগে সংশ্লিষ্টদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আমদানি নীতির সুযোগ নিয়ে রোলেট গেম টেবিল, পোকার গেম, ক্যাসিনো ওয়ার গেম টেবিল ইত্যাদি সরঞ্জাম আমদানি করা হয়েছে।

ধারণা করা হচ্ছে, জুয়ায় ব্যবহৃত প্রতিটি মেশিন ও সরঞ্জামের দাম প্রায় ১ লাখ টাকা থেকে ৩ কোটি টাকা। মিথ্যা ঘোষণায় কোটি কোটি টাকার শুল্ক-কর ফাঁকি দেয়া হয়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) আওতাধীন কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের অনুসন্ধানে এমন তথ্য বেরিয়ে এসেছে।

আরও সংবাদ

Close